১ম পর্ব
২য় পর্ব
(গত পর্বের পর)
গতপর্বে আমি আপনাদের সাথে ব্লগার প্লাটফর্মের ব্লগে নতুন সুবিধা যোগ সংক্রান্ত কিছু টিপস এন্ড ট্রিকস শেয়ার করেছিলাম। আজ আমি আপনাদের সামনে উপস্থাপন করছি আরো কিছু নতুন ফিচার যোগ করার উপায়, তাহলে আসুন শুরু করা যাক-
মন্তব্য ফরমে যুক্ত করুন ইমোটিকন
ব্লগ/ফোরামের পোস্ট/মন্তুব্যের অন্যতম সুন্দর একটি ফিচার হলো ইমোটিকন (সংক্ষেপে- ইমো)। এর মাধ্যমে পাঠক/লেখক নিজের মনের কোন ভাব ছবির মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেন। ব্লগার প্লাটফর্মের ব্লগে মন্তব্য ফরমে ডিফল্টভাবে এই ইমোটিকন সুবিধাটি দেওয়া না থাকলেও টেমপ্লেটে কিছুটা পরিবর্তন এনে আপনি আপনার ব্লগের মন্তব্য ফরমে যোগ করতে পারেন আকর্ষনীয় কিছু ইমোটিকন। এটি করার উপায় হলো-
২৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১১
টিপস এন্ড ট্রিকসঃ সাজিয়ে তুলুন আপনার ব্লগ (৩য় পর্ব)
ট্যাগসমূহ:
উইন্ডোজ,
ওয়েব ডেভেলপ,
টিউটোরিয়াল,
টিপস,
ডিজাইন,
ব্লগিং,
লিনাক্স
২৪ ফেব্রুয়ারী, ২০১১
টিপস এন্ড ট্রিকসঃ সাজিয়ে তুলুন আপনার ব্লগ (২য় পর্ব)
১ম পর্ব
(গত পর্বের পর)
গত পর্বে আমি আপনাদের সামনে উপস্থাপন করেছিলাম আপনার ব্লগার প্লাটফর্মের ব্লগটিতে নতুন সুবিধা যোগ করার জন্য কিছু টিপস এন্ড ট্রিকস। আজ আবারো আপনাদের সামনে এসেছি আরো কিছু ট্রিকস নিয়ে। তাহলে আসুন শুরু করা যাক-
ব্লগ পোস্টের শেষে যুক্ত করুন সম্পর্কিত পোস্ট তালিকা
আপনারা যারা ওয়ার্ডপ্রেস প্লাটফর্মে ব্লগ বানিয়েছেন তারা একটি ফিচার দেখে থাকবেন যাতে কোন পোস্টের নিচে উক্ত পোস্টের লেবেল/ট্যাগ অনুসারে ঐ ব্লগের অন্যান্য ঐ সম্পর্কিত পোস্টগুলোর একটি তালিকা দেখা যায়। এটিকে Related Posts নামেও অনেকে চিনে থাকবেন। বিভিন্ন ফোরামেও পোস্টের নিচে এরকম তালিকা আপনারা দেখে থাকবেন। এই সুবিধাটি ব্লগারে অনুপস্থিত হওয়ায় অনেকেই এটি নিয়ে অভিযোগ করে থাকেন। কিন্তু একটু চেষ্টা করলে আপনি ব্লগারেও যুক্ত করতে পারেন এই সুবিধাটি (এই ব্লগটির পোস্টের নিচে খেয়াল করুন)। এজন্য যা করতে হবে তা হলো-
১. ব্লগারের টেমপ্লেটের html কোড এডিটের অপশনটি খুলুন।
(গত পর্বের পর)
গত পর্বে আমি আপনাদের সামনে উপস্থাপন করেছিলাম আপনার ব্লগার প্লাটফর্মের ব্লগটিতে নতুন সুবিধা যোগ করার জন্য কিছু টিপস এন্ড ট্রিকস। আজ আবারো আপনাদের সামনে এসেছি আরো কিছু ট্রিকস নিয়ে। তাহলে আসুন শুরু করা যাক-
ব্লগ পোস্টের শেষে যুক্ত করুন সম্পর্কিত পোস্ট তালিকা
আপনারা যারা ওয়ার্ডপ্রেস প্লাটফর্মে ব্লগ বানিয়েছেন তারা একটি ফিচার দেখে থাকবেন যাতে কোন পোস্টের নিচে উক্ত পোস্টের লেবেল/ট্যাগ অনুসারে ঐ ব্লগের অন্যান্য ঐ সম্পর্কিত পোস্টগুলোর একটি তালিকা দেখা যায়। এটিকে Related Posts নামেও অনেকে চিনে থাকবেন। বিভিন্ন ফোরামেও পোস্টের নিচে এরকম তালিকা আপনারা দেখে থাকবেন। এই সুবিধাটি ব্লগারে অনুপস্থিত হওয়ায় অনেকেই এটি নিয়ে অভিযোগ করে থাকেন। কিন্তু একটু চেষ্টা করলে আপনি ব্লগারেও যুক্ত করতে পারেন এই সুবিধাটি (এই ব্লগটির পোস্টের নিচে খেয়াল করুন)। এজন্য যা করতে হবে তা হলো-
১. ব্লগারের টেমপ্লেটের html কোড এডিটের অপশনটি খুলুন।
ট্যাগসমূহ:
উইন্ডোজ,
ওয়েব ডেভেলপ,
টিউটোরিয়াল,
টিপস,
ডিজাইন,
ব্লগিং,
লিনাক্স
২৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১১
টিপস এন্ড ট্রিকসঃ সাজিয়ে তুলুন আপনার ব্লগ (১ম পর্ব)
বর্তমানে অনলাইন জগতে তুমুল জনপ্রিয় একটি মাধ্যম হলো ব্লগিং। বিশ্বের অনেক ব্যক্তি জড়িত আছেন এই মাধ্যমটির সাথে। নিজের চিন্তা-চেতনা সবার সাথে শেয়ার করতে বা অন্যের ভাবনার খোরাক পেতে ব্লগিং একটি শক্তিশালী প্লাটফর্ম হিসাবে ব্যাপক জনপ্রিয়। এছাড়াও সংবাদ, তথ্যপ্রযুক্তি, অর্থনীতি, খেলাধুলা সহ এমন কোন বিষয় নেই যেটি নিয়ে ব্লগ গড়ে উঠেনি। প্রাতিষ্ঠানিক বা সার্বজনীন ব্লগের পাশাপাশি অনেকেই চালু করেন ব্যক্তিগত ব্লগ, যেটি একজন ব্যক্তির চিন্তা-চেতনা-জীবনাদর্শ ইত্যাদি নানাদিক ফুটিয়ে তুলতে সাহায্য করে। ব্লগ তৈরি করার জন্য রয়েছে বেশকিছু প্লাটফর্ম। ব্লগিং প্লাটফর্ম হিসাবে জনপ্রিয় প্লাটফর্মগুলোর মধ্যে ওয়ার্ডপ্রেস, ব্লগার ইত্যাদি অন্যতম। অনেকে ব্লগিংয়ের জন্য বেছে নিচ্ছেন ওয়ার্ডপ্রেস, আবার অনেকে বেছে নেন ব্লগার। জনপ্রিয়তায় কোনটি এগিয়ে রয়েছে এটি সঠিকভাবে বলা মুশকিল। আমি আমার এই ধারাবাহিক পোস্টের মাধ্যমে মূলত: ব্লগার প্লাটফর্মে যারা ব্লগিং করেন তারা কিভাবে নিজেদের ব্লগে নতুন সুবিধা যোগ করে ব্লগটিকে মনের মত সাজিয়ে তুলতে পারেন সেই ব্যাপারেই আলোকপাত করার চেষ্টা করবো।
ব্লগার কি?
ব্লগার একটি জনপ্রিয় ব্লগিং প্লাটফর্ম যেখানে নিখরচায় ও সহজে আপনি ব্লগ তৈরি করতে পারবেন। এটি মূলত 'পিরা ল্যাব' নামক একটি প্রতিষ্ঠান কর্তৃক নির্মিত যেটিকে ২০০৩ সালে কিনে নেয় গুগল। বর্তমানে এটি গুগলের একটি সার্ভিস হিসাবে চালু রয়েছে। আপনার যদি গুগল একাউন্ট (জিমেইল) থাকে তাহলে আপনি ব্লগারে সাইন-ইন করে তৈরি করতে পারবেন নিজের একটি ব্লগ। একেবারে নবীন থেকে শুরু করে অভিজ্ঞ সবধরনের ব্লগারের জন্যই নানা সুবিধা সম্বলিত এই সেবাটি দেওয়া হয়েছে। এখানে সহজ কিছু বিল্ট-ইন টেমপ্লেট কাস্টমাইজ করে আপনি সাদামাটা ব্লগ থেকে শুরু করে থার্ডপার্টি টেমপ্লেট ব্যবহারের মাধ্যমে প্রফেশনাল লুকিং ব্লগ সবকিছুই করতে পারবেন। আপনার যদি ওয়েব ডেভেলপ/ডিজাইন সম্পর্কে কিছুটা ধারনা থাকে তাহলে বিল্ট-ইন ফিচারের পাশাপাশি আপনি এতে যোগ করতে পারবেন আরো অনেক ফিচার। এককথায় সকল শ্রেনীর ব্লগারের চাহিদার কথা মাথায় রেখেই এই প্লাটফর্মটি তৈরি করা হয়েছে।
তাহলে আসুন এবার জেনে নেওয়া যাক এধরনের কিছু টিপস এন্ড ট্রিকস যেগুলো ফলো করে আপনি ব্লগে যুক্ত করতে পারবেন চমক লাগানো নানা ফিচার যা আপনার ব্লগের পাঠক থেকে শুরু করে সবাইকে মুগ্ধ করবে।
ব্লগার কি?
ব্লগার একটি জনপ্রিয় ব্লগিং প্লাটফর্ম যেখানে নিখরচায় ও সহজে আপনি ব্লগ তৈরি করতে পারবেন। এটি মূলত 'পিরা ল্যাব' নামক একটি প্রতিষ্ঠান কর্তৃক নির্মিত যেটিকে ২০০৩ সালে কিনে নেয় গুগল। বর্তমানে এটি গুগলের একটি সার্ভিস হিসাবে চালু রয়েছে। আপনার যদি গুগল একাউন্ট (জিমেইল) থাকে তাহলে আপনি ব্লগারে সাইন-ইন করে তৈরি করতে পারবেন নিজের একটি ব্লগ। একেবারে নবীন থেকে শুরু করে অভিজ্ঞ সবধরনের ব্লগারের জন্যই নানা সুবিধা সম্বলিত এই সেবাটি দেওয়া হয়েছে। এখানে সহজ কিছু বিল্ট-ইন টেমপ্লেট কাস্টমাইজ করে আপনি সাদামাটা ব্লগ থেকে শুরু করে থার্ডপার্টি টেমপ্লেট ব্যবহারের মাধ্যমে প্রফেশনাল লুকিং ব্লগ সবকিছুই করতে পারবেন। আপনার যদি ওয়েব ডেভেলপ/ডিজাইন সম্পর্কে কিছুটা ধারনা থাকে তাহলে বিল্ট-ইন ফিচারের পাশাপাশি আপনি এতে যোগ করতে পারবেন আরো অনেক ফিচার। এককথায় সকল শ্রেনীর ব্লগারের চাহিদার কথা মাথায় রেখেই এই প্লাটফর্মটি তৈরি করা হয়েছে।
তাহলে আসুন এবার জেনে নেওয়া যাক এধরনের কিছু টিপস এন্ড ট্রিকস যেগুলো ফলো করে আপনি ব্লগে যুক্ত করতে পারবেন চমক লাগানো নানা ফিচার যা আপনার ব্লগের পাঠক থেকে শুরু করে সবাইকে মুগ্ধ করবে।
ট্যাগসমূহ:
উইন্ডোজ,
ওয়েব ডেভেলপ,
টিউটোরিয়াল,
টিপস,
ডিজাইন,
ব্লগিং,
লিনাক্স
১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১১
বর্ণাঢ্য উদ্বোধনীর মাধ্যমে শুরু হলো বিশ্বকাপ ক্রিকেট ২০১১
ঢাকায় গতকাল আলোর ছটায় বর্ণিল উদ্বোধনীর মাধ্যমে পর্দা উঠলো বিশ্বকাপ ক্রিকেট ২০১১ এর। ভারত-বাংলাদেশ-শ্রীলংকার যৌথ আয়োজনে আয়োজিত এই বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের দায়িত্ব পেয়েছিল বাংলাদেশ। মোটামুটি সফল একটি উদ্বোধনী তারা আয়োজন করতে পেরেছে বলেই সবার ধারনা। দীর্ঘদিন পর দেশবাসী আন্তর্জাতিকমানের কোন উদ্বোধনী দেখতে পেল দেশের মাটিতে। এই ব্যাপারে বিসিবি, ক্রীড়া মন্ত্রনালয়, ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানী সহ এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাই ধন্যবাদ পেতেই পারে। দেশ-বিদেশের শিল্পী-কলাকুশলীদের অংশগ্রহনে চমৎকার একটি উদ্বোধনী অনুষ্ঠান আয়োজন করতে পেরেছে বাংলাদেশ। স্বাগতিক দেশগুলোর নিজস্ব কৃষ্টি-সংস্কৃতি পরিবেশন ছাড়াও ব্রায়ান এডামসের মত আন্তর্জাতিক শিল্পীর নজরকাড়া উপস্থিতি এই অনুষ্ঠানকে করে তুলেছিল দর্শকদের চোখে দারুন উপভোগ্য। মাঠে উপস্থিত দর্শক ছাড়াও দেশের আনাচে-কানাচে সকল দেশবাসী টিভির পর্দায় চোখ রেখেছিল এই অনুষ্ঠানের দিকে। এর পাশাপাশি স্যাটেলাইটের কল্যাণে বিশ্বের ১৮০টির মত দেশে এই অনুষ্ঠানটি সরাসরি সম্প্রচার করার কারনে বিশ্ববাসীও শামিল হয়েছিল এই কাতারে। অবশেষে মানসম্মত একটি উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উপভোগ করে সবাই বাংলাদেশের সামর্থ্যের প্রমাণ পেলো।
১০ ফেব্রুয়ারী, ২০১১
উবুন্টুতে GTK এপ্লিকেশনের থিম সংক্রান্ত সমস্যা ও সমাধান
আমার এই পোস্টটি উবুন্টুর জন্য লিখলেও যারা ওপেনসুয্যে, ফেডোরা বা অন্যান্য ডিস্ট্রো ব্যবহার করছেন এবং এধরনের সমস্যায় পড়েছেন তাদের ক্ষেত্রেও কার্যকর। উবুন্টুতে যারা কেডিই ও গ্নোম দুটি ডেক্সটপ এনভায়রনমেন্ট একত্রে ব্যবহার করছেন এই সমস্যাটি তারা নিশ্চয় দেখে থাকবেন। যারা শুধু কেডিই বা শুধু গ্নোম ডেক্সটপ ব্যবহার করেন এই সমস্যাটি তাদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়।
আপনারা যারা উবুন্টুতে গ্নোম ও কেডিই দুটি ডেক্সটপ একত্রে ব্যবহার করেন তারা নিশ্চয় খেয়াল করছেন আপনি গ্নোমে যে থিমটি ব্যবহার করেন কেডিইতে GTK এপ্লিকেশন (যেমন- রিদমবক্স, টোটেম, পিজিন ইত্যাদি) চালানোর সময় সেই একই থিমটি ব্যবহৃত হয়। কিন্তু গ্নোম ও কেডিই দুটি সম্পূর্ণ ভিন্ন এনভায়রনমেন্ট, ফলে গ্নোমে ব্যবহৃত থিম অনেক সময়ই দেখা যায় কেডিইতে সুন্দর দেখায় না বা কেডিই এর সাথে খাপ খায় না।
ফলে কেডিইতে GTK এপ্লিকেশনগুলোর জন্য কেডিই এর সাথে খাপ খায় এমন কোন থিম ব্যবহার করলে সুন্দর দেখায় (যেমন- Clearlooks বা QtCurve)। কেডিইতে এসব এপ্লিকেশনের থিম পরিবর্তনের জন্য অনেকেই gtk-chtheme নামক প্যাকেজটি ব্যবহার করে থাকেন, এছাড়া কেডিই এর সিস্টেম সেটিংস থেকে Look & Feel--->GTK+ Appearance থেকেও অনেকে থিম চেঞ্জ করে থাকেন।কিন্তু এভাবে করার পর কি হয় দেখেছেন কি?
আপনারা যারা উবুন্টুতে গ্নোম ও কেডিই দুটি ডেক্সটপ একত্রে ব্যবহার করেন তারা নিশ্চয় খেয়াল করছেন আপনি গ্নোমে যে থিমটি ব্যবহার করেন কেডিইতে GTK এপ্লিকেশন (যেমন- রিদমবক্স, টোটেম, পিজিন ইত্যাদি) চালানোর সময় সেই একই থিমটি ব্যবহৃত হয়। কিন্তু গ্নোম ও কেডিই দুটি সম্পূর্ণ ভিন্ন এনভায়রনমেন্ট, ফলে গ্নোমে ব্যবহৃত থিম অনেক সময়ই দেখা যায় কেডিইতে সুন্দর দেখায় না বা কেডিই এর সাথে খাপ খায় না।
ফলে কেডিইতে GTK এপ্লিকেশনগুলোর জন্য কেডিই এর সাথে খাপ খায় এমন কোন থিম ব্যবহার করলে সুন্দর দেখায় (যেমন- Clearlooks বা QtCurve)। কেডিইতে এসব এপ্লিকেশনের থিম পরিবর্তনের জন্য অনেকেই gtk-chtheme নামক প্যাকেজটি ব্যবহার করে থাকেন, এছাড়া কেডিই এর সিস্টেম সেটিংস থেকে Look & Feel--->GTK+ Appearance থেকেও অনেকে থিম চেঞ্জ করে থাকেন।কিন্তু এভাবে করার পর কি হয় দেখেছেন কি?
ট্যাগসমূহ:
উবুন্টু,
ওপেনসুয্যে,
ওপেনসোর্স,
টিউটোরিয়াল,
ফেডোরা,
লিনাক্স
৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১১
কয়েকখানা টেকি জোকস
আমার সংগ্রহ থেকে কিছু মজার টেকি জোকস আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আমার এই পোস্ট। তাহলে আসুন পড়তে থাকি কিছু মজার টেকি জোকস-
বিল গেটস ও শয়তান
বিল গেটস মারা গেলেন ও যথারীতি তিনি নরকে গিয়ে পৌঁছালেন। সেখানে স্বয়ং শয়তান তাকে অভ্যর্থনা জানালেন। শয়তান বললো- 'তুমি সারাজীবন অনেক লোককে ঠকিয়েছ, অনেক টাকা কামাই করেছো দুই নাম্বারি পথে, ফলে তুমি নরকবাস করবে, কিন্তু যেহেতু তুমি আমার পথ অনুসরণ করেছিলে ও এজন্য আমি তোমার উপর কিছুটা সন্তুষ্ট, তাই আমি তোমাকে ৩টা ঘরে নিয়ে যাবো যেখান থেকে তুমি পছন্দমত একটা বাছাই করবে, সেই ঘরেই তুমি বন্দী থেকে নরকবাস করবে।'
বিল গেটস বললেন- আপনার যেমন মর্জি।
শয়তান প্রথমে তাকে নিয়ে গেলো একটা বড় ঘরে, সেখানে একটা অগ্নিকুন্ডে আগুন জ্বলছিল যেখানে পাপীদের আত্মা আগুনে পুড়ে নরকযন্ত্রণা ভোগ করছিল।
এরপর তাকে নিয়ে যাওয়া হলো ২নং ঘরে যেখানে একটা বিশাল আকৃতির ঘরে পাপী লোকদের আত্মা ক্ষুধার্ত হিংস্র সিংহদের দ্বারা তাড়া খাচ্ছিল ও সিংহগুলো কিছু পাপীর দেহ ভক্ষণ করছিলো।
এরপর তাকে নিয়ে যাওয়া হলো ৩নং ঘরে, সেই ঘরটা আয়তনে কিছুটা ছোট। ঘরের এক কোনায় একটা টেবিলে দামী মদ রাখা ছিলো। বিল গেটস খেয়াল করলো ঘরের অপর কোনায় একটি কম্পিউটারও দেখা যাচ্ছে।
শয়তান বললো- 'এবার বলো তুমি কোন ঘরে নরকযন্ত্রণা ভোগ করতে চাও'।
বিল গেটস কোন দ্বিধা ছাড়াই বললেন- 'অবশ্যই এই ঘরে (অর্থাৎ ৩নং ঘরে)।
বিল গেটস ও শয়তান
বিল গেটস মারা গেলেন ও যথারীতি তিনি নরকে গিয়ে পৌঁছালেন। সেখানে স্বয়ং শয়তান তাকে অভ্যর্থনা জানালেন। শয়তান বললো- 'তুমি সারাজীবন অনেক লোককে ঠকিয়েছ, অনেক টাকা কামাই করেছো দুই নাম্বারি পথে, ফলে তুমি নরকবাস করবে, কিন্তু যেহেতু তুমি আমার পথ অনুসরণ করেছিলে ও এজন্য আমি তোমার উপর কিছুটা সন্তুষ্ট, তাই আমি তোমাকে ৩টা ঘরে নিয়ে যাবো যেখান থেকে তুমি পছন্দমত একটা বাছাই করবে, সেই ঘরেই তুমি বন্দী থেকে নরকবাস করবে।'
বিল গেটস বললেন- আপনার যেমন মর্জি।
শয়তান প্রথমে তাকে নিয়ে গেলো একটা বড় ঘরে, সেখানে একটা অগ্নিকুন্ডে আগুন জ্বলছিল যেখানে পাপীদের আত্মা আগুনে পুড়ে নরকযন্ত্রণা ভোগ করছিল।
এরপর তাকে নিয়ে যাওয়া হলো ২নং ঘরে যেখানে একটা বিশাল আকৃতির ঘরে পাপী লোকদের আত্মা ক্ষুধার্ত হিংস্র সিংহদের দ্বারা তাড়া খাচ্ছিল ও সিংহগুলো কিছু পাপীর দেহ ভক্ষণ করছিলো।
এরপর তাকে নিয়ে যাওয়া হলো ৩নং ঘরে, সেই ঘরটা আয়তনে কিছুটা ছোট। ঘরের এক কোনায় একটা টেবিলে দামী মদ রাখা ছিলো। বিল গেটস খেয়াল করলো ঘরের অপর কোনায় একটি কম্পিউটারও দেখা যাচ্ছে।
শয়তান বললো- 'এবার বলো তুমি কোন ঘরে নরকযন্ত্রণা ভোগ করতে চাও'।
বিল গেটস কোন দ্বিধা ছাড়াই বললেন- 'অবশ্যই এই ঘরে (অর্থাৎ ৩নং ঘরে)।
৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১১
সহজ ভাষায় টিউটোরিয়ালঃ উবুন্টুতে MySQL সার্ভার ইন্সটলেশন ও ব্যবহার
পরীক্ষার প্রয়োজনে সম্প্রতি ডেটাবেস নিয়ে ঘাটাঘাটি করতে গিয়ে MySQL নিয়ে কাজ করতে হচ্ছে, ফলে উবুন্টুতে ইন্সটল দিতে হয়েছে MySQL সার্ভার। কিভাবে উবুন্টুতে ধাপে ধাপে এই ইন্সটলেশনের কাজটি করবেন ও MySQL ব্যবহার করবেন সেটি যথাসম্ভব সবার উপযোগী করে সহজ ভাষায় উপস্থাপন করাই আমার পোস্টের উদ্দেশ্য।
MySQL কি?
SQL (পূর্বনাম- Sequel) হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত আদর্শ রিলেশনাল ডেটাবেস ল্যাঙ্গুয়েজ। যার পূর্ণরুপ-Structured Query Language। আইবিএমের 'System R' প্রজেক্টের আওতায় এর জন্ম। পরবর্তীতে এটির ব্যবহার বেড়ে যাওয়ায় ANSI ও ISO এর যৌথ উদ্যোগে এর একটি স্ট্যান্ডার্ড ভার্সন SQL-86 রিলিজ হয়। বর্তমানে নানা ধাপ পেরিয়ে এর ভার্সন SQL-2008 চলছে।
আর, MySQL হচ্ছে একটি জনপ্রিয় RDBMS (Relational Database Management System) যেটি সার্ভার হিসাবে রান করে। সম্পূর্ণ C/C++ ল্যাঙ্গুয়েজে লিখিত এই MySQL যেটি ডেভেলপ করা হয়েছে ওরাকল কর্পোরেশনের সহযোগী প্রতিষ্ঠান MySQL AB কর্তৃক। বর্তমানে এর ভার্সন ৫.৫.x রয়েছে। এটির অন্যতম একটি বিশেষত্ব হচ্ছে এটি ওপেনসোর্স এবং মাল্টি-প্লাটফর্ম।
MySQL কি?
SQL (পূর্বনাম- Sequel) হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত আদর্শ রিলেশনাল ডেটাবেস ল্যাঙ্গুয়েজ। যার পূর্ণরুপ-Structured Query Language। আইবিএমের 'System R' প্রজেক্টের আওতায় এর জন্ম। পরবর্তীতে এটির ব্যবহার বেড়ে যাওয়ায় ANSI ও ISO এর যৌথ উদ্যোগে এর একটি স্ট্যান্ডার্ড ভার্সন SQL-86 রিলিজ হয়। বর্তমানে নানা ধাপ পেরিয়ে এর ভার্সন SQL-2008 চলছে।
আর, MySQL হচ্ছে একটি জনপ্রিয় RDBMS (Relational Database Management System) যেটি সার্ভার হিসাবে রান করে। সম্পূর্ণ C/C++ ল্যাঙ্গুয়েজে লিখিত এই MySQL যেটি ডেভেলপ করা হয়েছে ওরাকল কর্পোরেশনের সহযোগী প্রতিষ্ঠান MySQL AB কর্তৃক। বর্তমানে এর ভার্সন ৫.৫.x রয়েছে। এটির অন্যতম একটি বিশেষত্ব হচ্ছে এটি ওপেনসোর্স এবং মাল্টি-প্লাটফর্ম।